"গাজাবাসী, কবুল করবে কি আমায়?"
ফিলিস্তিনের জন্য কষ্ট হলে —
আমায় গালি দিও।
ফিলিস্তিনের রক্ত দেখলে —
আমায় কাপুরুষ বলো।
আকাশ তো আমাদের একটাই,
বাধা শুধু কাটাতারের।
যারা বিভক্ত করেছে আমাদের —
তাদের কি নেই দায় এ সবের?
আমি কাপুরুষ, আমি কি কাপুরুষ?
উম্মাহ কি চিরকাল এভাবেই চুপ থাকবে?
কোনো সালাহউদ্দিন কি জাগবে না আর?
কোনো মোল্লা উমর কি সাড়া দেবে না
ফিলিস্তিনের আহ্বানে?
কোনো উসামা কি আবার
সিংহের মতো হুংকার দেবে না বিশ্বে?
যে হুংকারে কাঁপবে কুফরের মসনদ?
আমি সে সিংহের হুংকার হতে চাই —
হে গাজাবাসী, কবুল করবে কি আমায়?
আজ আকাশ কাঁদে,
ধরণী হয় কম্পিত।
উঠে আসুক এক উমর,
এক আবু বকর —
আসুক আলোর আহ্বান।
আজ হৃদয় উৎসর্গ করেছি তোমাদের জন্য,
হে গাজাবাসীরা, জেনে রেখো —
বঙ্গদেশে এক কাপুরুষ মুনাফিক ছিলো,
যে ঘুমিয়ে কাটিয়েছে বছরখানেক।
গাজাবাসী, আমায় কাপুরুষ থেকে
এক বীর্যবান সুপুরুষে পরিণত হতে সময় দেবে?
এ সময় শেষ হবে যেদিন
প্রাণের ফিলিস্তিন ধুলোয় মিশে যাবে!
যেদিন একটা ফিলিস্তিন থাকবে না–
সেদিন হয়ত চৈতন্য ফিরবে মোদের,
আকাশের রব্ব সেদিন পাঠাবে লা'নত
ধ্বংস করে দিবে কি এ উম্মাত?
আমার কথা ভুল প্রমাণ করো তুমি রব্ব
তুম হামারে লিয়ে ভেজো মুজাহিদ,
হামে মুজাহিদ হোনেকা মওকা দো–
কবুল কারো ইয়া রব্বে কাবা।
এই উম্মাহর মাঝে দাও একটি সুতো —
যে সুতোয় গাঁথা হবে ঐক্যের মালা,
জন্ম নেবে লক্ষ মুজাহিদ।
ইয়া রব্ব, আমাদের পথ দেখাও —
দাও মুক্তির বার্তা।
৮ শাওয়াল, ১৪৪৬।
#NoWorkNoSchool
#GazaGenocide
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন